837) The limit of the critic. (সমালোচকের সীমাবদ্ধতা।) _ Written by Junayed Ashrafur Rahman

837) The limit of the critic. (সমালোচকের সীমাবদ্ধতা।) _ Written by Junayed Ashrafur Rahman https://mywritingsjunayedmn1.blogspot.com/2019/12/about-me-junayed-ashrafur-rahman.html @ Junayedmn1@gmail.com Facebook Messenger https://m.me/junayedmn1 ✒ 

“Critics can criticize but cannot solve. (সমালোচকরা সমালোচনাই করতে পারেন, সমাধান দিতে পারেন না।) ”

https://politicsforthepeoplejunayedmn1.blogspot.com/2025/10/837-written-by-junayed-ashrafur-rahman.html?m=1

https://www.facebook.com/share/p/16uYsixZz8/

https://write.as/c1bu6ptl5gusd 

Criticism means equal discussion. That is, to discuss just as much as criticizing a person or subject. Do not even be appreciated, not to be humiliated again. 

But now criticism means discussing the evil aspects of a person or subject. 

Currently available on the Internet, Facebook, YouTube, and present, there are critical blogs, videos, and content. 

The evil aspects or limitations of a person or various subjects are criticized as a subject. 

But no one can give such a solution. In particular, intense critical content about politics and political people is currently available on Facebook and YouTube. 

Many have again taken uploading videos of criticism on YouTube and Facebook as a profession. Facebook criticizes YouTube whether to move on to your family; the criticism of others goes right. 

There are many who cannot create any content themselves. But uploading critical videos or content of others. 

If a survey is performed, it may be seen that the number of critics is almost equal to the number of content creators. 

It has happened not only at present but also in the past. 

Bertrand Russell is one of the best philosophers of all time. He has written on many subjects of knowledge. He also wrote critical writings. Furthermore, he has criticized many issues. Likewise, significant criticism is about Russia. Lenin was in Russia's power after the Russian Revolution. At that time he went to visit Russia. In Russia, he criticized that the situation in Russia was bad. Rugged chaos in Russia. There is no discipline, no rules. 

But he could not provide any proper solution. 

Dr. Asit Kumar Bandyopadhyay is one of the critics of Bengali literature. He has criticized many writers of Bengali literature. He has criticized Bankim Chandra Chattopadhyay, Michael Madhusudan Dutt, Rabindranath Tagore, and many other writers. But he himself writes a notable story, novel, or poem could not write.

Dr. Sukumar Sen is also a literary critic, like Asit Kumar Bandyopadhyay. He has also criticized a lot. But he himself could not write any significant stories, novels, or poems. 

Sharat Chandra Chattopadhyay is an unbeatable talker of Bengali literature. He presented in his writings, such as The Life, the sadness and problems of the people of the city and the village. He has taken emotion and love to the level of art. Devdas, Grihodah, Srikant, Charitrahin (characterless) Mahesh, Bilasi, and Mamlar fol (results of case) of the events that took place in the village and the city resorted. And taken them to the art level. These writings make the new readers think of emotions and make them think of understanding readers. 

But he could not present any proper solution to those difficulties in his writings. Presented one after another and added questions. He has criticized a gap between the upper classes and the lower classes of the society. But no solution could he present. He could not even discuss whether such customs and intercourse could be solved at all. This is one of the limitations of Sharat Chandra Chattopadhyay. 

Those who criticize so much cannot provide proper solutions to the difficulty themselves. 

This is the main limit of critics.

©️All Right Reserved by Junayed Ashrafur Rahman

24°33'58.6"N 90°41'30.4"E

My home Location ✒ https://goo.gl/maps/RoKi3ekrhkm5PAHPA , But I don't live here. Rented out to other people.

Nandail Municipality, Mymensingh, Bangladesh.

junayedmn1@gmail.com

Facebook Messenger https://m.me/junayedmn1 

My Writings ✒ https://www.blogger.com/profile/11734624718328723069

702) My success in literature (writing). (লেখালেখিতে আমার সাফল্য।) – Written by Junayed Ashrafur Rahman ✒ https://literatureforalljunayedmn1.blogspot.com/2023/06/702-my-success-in-writing-written-by.html

707) After the fantasy of ministry.(মন্ত্রিত্বের ফ্যান্টাসির পরে।)– Written by Junayed Ashrafur Rahman ✒ https://mytimemyexperiencesjunayedmn1.blogspot.com/2023/06/707after-fantasy-of-ministry-written-by.html

636) About the copyright of my writing.(আমার লেখার মেধাস্বত্ব সম্পর্কে।)— Written by Junayed Ashrafur Rahman ✒ https://lawforjusticejunayedmn1.blogspot.com/2025/06/636-about-copyright-of-my-writing.html

637) Win prizes.(পুরস্কার জিতুন।) - Written by Junayed Ashrafur ✒ https://literatureforalljunayedmn1.blogspot.com/2022/10/637win-prizes-written-by-junayed.html

667) Case against AI ChatGPT. (এআই চ্যাট জিপিটির বিরুদ্ধে মামলা।) – Written by Junayed Ashrafur Rahman ✒ https://lawforjusticejunayedmn1.blogspot.com/2023/02/667case-against-chat-gpt-written-by.html http://ow.ly/Zawy104u7kO

#Intellectualproperty #Literature #Law #Contract #Writing #Wisdom 

সমালোচনা মানে, সম আলোচনা। অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি অথবা বিষয়ের যতটুকু সমালোচনা করার উপযুক্ত, ঠিক ততটুকুই আলোচনা করা। মাত্রাতিরিক্ত প্রশংসাও না করা, আবার হেয়ও না করা।

কিন্তু বর্তমানে সমালোচনা বলতে বুঝায়, কোনো ব্যক্তি অথবা বিষয়ের মন্দ দিক নিয়ে আলোচনা করা।

বর্তমানে সহজলভ্য ইন্টারনেটের সুবাদে ফেসবুক, ইউটিউব প্রভৃতিতে সমালোচনামূলক ব্লগিং, ভিডিও এবং কন্টেন্ট আছে।

কোনো ব্যক্তি অথবা বিভিন্ন বিষয়ের মন্দ দিক অথবা সীমাবদ্ধতাকে সাবজেক্ট হিসেবে ধরে নিয়ে সমালোচনা করা হয়।

কিন্তু কেউই তেমন সমাধান দিতে পারেন না। বিশেষ করে রাজনীতি ও রাজনৈতিক ব্যক্তিদেরকে নিয়ে তীব্র সমালোচনামূলক কন্টেন্ট বর্তমানে ফেসবুক ও ইউটিউবে পাওয়া যায়।

অনেকেই আবার ইউটিউব ও ফেসবুকে সমালোচনা করার ভিডিও আপলোড করাকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন। ফেসবুক ইউটিউবে সমালোচনা করে নিজের সংসার চলুক অথবা না চলুক, অন্যের সমালোচনা ঠিকই চলে।

আবার অনেকেই আছে, নিজে কোনো কন্টেন্ট তৈরি করতে পারেনা। অথচ অন্যদের ভিডিও অথবা কন্টেন্টের সমালোচনামূলক ভিডিও আপলোড করে।

যদি কোনো সমীক্ষা করা হয়, তাহলে হয়তো দেখা যাবে, কন্টেন্ট ক্রিয়েটারদের চেয়ে সমালোচকদের সংখ্যা প্রায় সমান হতে পারে।

এটা শুধু বর্তমানেই না, বরং অতীতেও এরকম হয়েছে।

বার্ট্রান্ড রাসেল সর্বকালের অন্যতম সেরা দার্শনিক। তিনি জ্ঞানের অনেক বিষয়ে লেখালেখি করেছেন। তিনি সমালোচনামূলক লেখাও লিখেছেন। তিনি অনেক বিষয়ে সমালোচনা করেছেন। তেমনি উল্লেখযোগ্য সমালোচনা হচ্ছে রাশিয়া সম্পর্কে। রুশ বিপ্লবের পর লেনিন ছিলেন রাশিয়ার ক্ষমতায়। সেই সময়ে তিনি রাশিয়া ভিসিট করতে গিয়েছিলেন। রাশিয়াতে গিয়ে তিনি সমালোচনা করেছিলেন, রাশিয়ার অবস্থা খুবই খারাপ। রাশিয়াতে বিশৃঙ্খলা ভরপুর। কোনো শৃঙ্খলা নাই, কোনো রকমের নিয়মনীতি নাই।

অথচ এর কোনো যথাযথ সমাধান তিনি দিতে পারেননি।

ড. অসিত কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় হচ্ছেন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম সমালোচক। বাংলা সাহিত্যের অনেক লেখকের তিনি সমালোচনা করেছেন। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরসহ আরো অনেক লেখকের তিনি সমালোচনা করেছেন। কিন্তু তিনি নিজে উল্লেখযোগ্য কোনো গল্প, উপন্যাস অথবা কাব্যগ্রন্থ লিখতে পারেননি।

ড. সুকুমার সেনও হচ্ছেন ড. অসিত কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো একজন সাহিত্য সমালোচক। তিনিও অনেক সমালোচনা করেছেন। কিন্তু তিনি নিজেও উল্লেখযোগ্য কোনো গল্প, উপন্যাস অথবা কাব্যগ্রন্থ লিখতে পারেননি।

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় হচ্ছেন বাংলা সাহিত্যের অপরাজেয় কথাশিল্পী। গ্ৰাম ও শহরের মানুষের জীবনের জীবনযাপন, দুঃখবেদনা ও সমস্যা প্রভৃতি তিনির লেখায় উপস্থাপন করেছেন। আবেগ আর ভালোবাসাকে তিনি শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছেন। দেবদাস, গৃহদাহ, শ্রীকান্ত, চরিত্রহীন, মহেশ, বিলাসী, মামলার ফল প্রভৃতিতে গ্ৰাম ও শহরে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোকে অবলম্বন করেছেন। এবং সেগুলোকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছেন। এই লেখাগুলো নতুন রিডার্সকে করে আবেগাপ্লুত আর সমঝদার রিডার্সকে ভাবিয়ে তুলে।

কিন্তু তিনি তিনির লেখায় সেই সকল সমস্যার যথাযথ কোনো সমাধান উপস্থাপন করতে পারেননি। একের পর এক সমস্যার উপস্থাপন করেছেন এবং প্রশ্ন সংযোজন করেছেন। সমাজের উচ্চ শ্রেণী আর নিম্ন শ্রেণীর মানুষের মধ্যকার একটা ব্যবধান ও আলাদা প্রথা নিয়ে সমালোচনা করেছেন, প্রশ্ন করেছেন। কিন্তু এই ধরনের ব্যবধানের কোনো সমাধান তিনি উপস্থাপন করতে পারেননি। এমনকি আদৌ এই ধরনের প্রথা ও ব্যবধানের সমাধান সম্ভব কি না, সে ব্যাপারেও তিনি যথাযথ আলোচনা করতে পারেননি। এটাই হচ্ছে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অন্যতম সীমাবদ্ধতা।

অতীত এবং বর্তমানেও যিনির অন্যের বেশি বেশি সমালোচনা করেন, তিনিরা নিজেরাই সমস্যার যথাযথ সমাধান দিতে পারেননা।

এটাই সমালোচকদের প্রধান সীমাবদ্ধতা।